শিরোনাম
  • ফের যে আসন থেকে নির্বাচনের সম্ভাবনা রয়েছে খালেদা জিয়ার আন্তর্জাতিক ফুটবলে যে সমস্যার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে ইসরায়েল কে এই নতুন মেসি-ইয়ামাল? ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে যা বললেন ড. মুহাম্মদ ইউনুস সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন কাঠামোতে যে নতুন নির্দেশনা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা আলুর দাম নিয়ে যে দুঃসংবাদ শোনালেন বাণিজ্য উপদেষ্টা হাইকোর্টের রায়ের স্থগিতাদেশ নিয়ে যা জানালেন আইনজীবী শিশির মনির নির্বাচন নিয়ে নতুন যে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার সরকার নির্বাচন নিয়ে চাপ দিলে পদত্যাগ করবো: সিইসি শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
  • ভ্যাট কার্যক্রম নিয়ে যে মন্তব্য করলেন এনবিআর-এর চেয়ারম্যান

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ২৭ অগাস্ট, ২০২৫ ০৬:২৯ অপরাহ্ন

    ভ্যাট কার্যক্রম নিয়ে যে মন্তব্য করলেন এনবিআর-এর চেয়ারম্যান
    ছবি: সংগৃহীত

    ল্যাংড়া-খোঁড়া আইনেভ্যাট কার্যক্রম চলছে বলে মন্তব্য করেছেন এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, ২০১২ সালে নতুন ভ্যাট আইন করা হলো। সে আইন বাস্তবায়ন হলো ২০১৯ সালে। ৭ বছর ধরে এই আইন নিয়ে ঝগড়াবিবাদ করলাম। তারপরেও কিন্তু সেই ল্যাংড়া খোঁড়া আইন হয়েছে। যে ধরনের একটা পরিচ্ছন্ন আইন হওয়ার দরকার ছিল, সেটা করতে পারিনি।

    গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এনবিআর চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।।

     এ অনুষ্ঠানে সিপিডির একটি জরিপের ফল তুলে ধরা হয়। গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। জরিপে বলা হয়, বাংলাদেশের বিদ্যমান কর কাঠামো অন্যায্য, যা ব্যবসার প্রধান চ্যালেঞ্জগুলোর অন্যতম। কর প্রশাসনে জবাবদিহির অভাব, দুর্নীতি আছে। ঘুস ছাড়া আয়কর রিটার্ন অ্যাসেসমেন্ট হয় না। প্রতি বছর কর ফাঁকিতে সরকার যে পরিমাণ অর্থ হারায়, সে অর্থ দিয়ে শিক্ষা খাতে বাজেট বরাদ্দ সাড়ে ৩, কৃষি খাতে ৬ ও স্বাস্থ্য খাতে ৬ গুণের বেশি বরাদ্দ দেওয়া যেত। 

    আবদুর রহমান খান বলেন, ব্যবসায়ীরা যেন কোনোভাবেই মনে না করেন, অহেতুক হয়রানির জন্য এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তাই ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে অডিট সিলেকশন বন্ধ করে দিয়েছি।

    অগ্রিম আয়কর নিয়ে তিনি বলেন, আশির দশকে করপোরেট কর ছিল ৫০ শতাংশ। এর সঙ্গে মিল রেখে তখন এআইটিগুলো করা হয়েছিল। করপোরেট কর কমাতে কমাতে এখন ২০ শতাংশ হয়ে গেছে। তাই এআইটির সঙ্গে ম্যাচ করে না। এ বিষয়ে কাজ করার সময় এসেছে। একইভাবে ব্যক্তিশ্রেণির কর হারের সর্বোচ্চ সীমা ছিল ৬০ শতাংশ। সেটিকেও কমাতে কমাতে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে। 




    সাতদিনের সেরা খবর

    আইন-আদালত - এর আরো খবর